কিভাবে কম্পিটিশন অ্যানালাইসিস করবেন?
কম্পিটিশন অ্যানালাইসিস করার কয়েকটা পদ্ধতি আছে। অনেকে এক্ষেত্রে নিজেই নিজের জন্য বিভিন্ন পদ্ধতি বা টেকনিক বা স্ট্র্যাটেজি তৈরি করে নেন। তবে আমি নিচে কয়েকটি টেকনিক নিচে আলোচনা করছি।
গুগলের ১ম পেজে কমপক্ষে ৩টি ওয়েবসাইট আছে কি না যাদের ডোমেইন অথোরিটি ও পেজ অথোরিটি ৩০ এর নিচে।
যদি থাকে তাহলে সেই কীওয়ার্ডটি নিয়ে আপনি চাইলে কাজ করতে পারেন (ব্যক্তিগতভাবে এই পদ্ধতিটি আমি আর এখন ব্যবহার করি না। আমার কাছে এটি খুব একটা ভালো লাগে না। এটি আমার ব্যক্তিগত মতামত। )
গুগলের ১ম পেজে যে সমস্ত ওয়েবসাইট আছে তাদের সবার গড় ডোমেইন অথোরিটি ৩০ এর নিচে, পেজ অথোরিটি ২০ এর নিচে এবং ব্যাকলিংক ১০০ এর নিচে হলে আপনি চাইলে সেই কীওয়ার্ডটিকে নির্বাচন করতে পারেন।
যারা মোটামুটি বেশ ভালো অভিজ্ঞ এসইওতে তারা এই পদ্ধতিটি নিয়ে কাজ করতে পারেন চাইলে। তবে নতুন যারা তাদের এই পদ্ধতিতে কাজ করার জন্য আমি ব্যক্তিগতভাবে খুব একটা মতামত দিব না।
গুগলের ১ম পেজের সমস্ত ওয়েবসাইটের (গড় নয়) ডোমেইন অথোরিটি ৩০ এর নিচে (পারলে ২০ এর নিচে নেওয়ার চেষ্টা করুন), পেজ অথোরিটি ২০ এর নিচে এবং ব্যাকলিংক ২০ এর নিচে।
আমার কাছে এই পদ্ধতিটি খুব ভালো লাগে এবং যারা নতুন আমি তাদেরকে বলব আপনারা এই পদ্ধতিতে আপনাদের কীওয়ার্ড লিস্টের কম্পিটিশন অ্যানালাইসিস করুন।
লো কম্পিটিটিভ কীওয়ার্ডের কিছু বৈশিষ্ট্য:
১। যদি ইউটিউব ভিডিও থাকে গুগলের ১ম পেজে তাহলে বুঝবেন সেটি একটি লো কম্পিটিটিভ কীওয়ার্ড।
২। কোনো সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্ম যেমন: ফেসবুক, টুইটার, পিনটারেস্ট ইত্যাদি যদি থাকে গুগলের ১ম পেজে তাহলে বুঝবেন সেটি একটি লো কম্পিটিটিভ কীওয়ার্ড।
৩। কোনো পিডিএফ ফাইল বা ডক ফাইল যদি থাকে গুগলের ১ম পেজে তাহলে বুঝবেন সেটি একটি লো কম্পিটিটিভ কীওয়ার্ড।
৪। যদি কোনো ওয়েব ২.০ সাইট থাকে গুগলের ১ম পেজে তাহলে বুঝবেন সেটি একটি লো কম্পিটিটিভ কীওয়ার্ড।
৫। যদি কোনো ফোরাম সাইট (যেমন: কোরা.কম) থাকে গুগলের ১ম পেজে তাহলে বুঝবেন সেটি একটি লো কম্পিটিটিভ কীওয়ার্ড।