সীমিত সময়ের মধ্যে চালু হতে যাচ্ছে আমাদের বেশ কিছু এক্সকুসিভ ট্রেনিং। সবার জন্য থাকছে আকর্ষ নীয় স্কলারশীপ “ভিজিট করুণ ” 🎁

ডলার এন্ডোর্সমেন্ট এর বিস্তারিত

আপনি যেহেতু আমার ব্লগের এই পোস্টে এসে পড়েছেন তার মানে আপনি ডলার এন্ডোর্সমেন্ট সম্পর্কে জানতে চান। ডলার এনডোর্সমেন্ট কি, কেন করতে হয়, কোথা থেকে, কিভাবে করবেন, কি নিয়ম কানুন ইত্যাদি আমি সব এই পোস্টে জানাবো। আপনি একবার মনোযোগ দিয়ে পড়লেই সব পরিষ্কার বুঝতে পারবেন।

১. ডলার এন্ডোর্সমেন্ট কি ও কেন করতে হয়

এন্ডোর্সমেন্ট মানে হল কোন কিছুর অনুমোদন দেয়া। ডলার এনডোর্সমেন্ট হল ডলার কেনার অনুমোদন বা সার্টিফিকেট বলতে পারেন। আপনি ইচ্ছে করলেই ডলার কিনে ঘুরতে পারেন না। ডলার কিনতে হলে আপনাকে সেটা পাসপোর্টে এনডোর্স করে কিনতে হবে। মানে আপনি টাকা দিয়ে ডলার কিনলেন এবং সেটা কবে, কার নিকট থেকে কিনলেন তার প্রমাণপত্রই হল এনডোর্সমেন্ট।
বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদিত ডিলার, মানি এক্সচেঞ্জ, ব্যাংক ছাড়া অন্য কারো আইনত ডলার বা অন্য কোন বৈদেশিক মূদ্রা ক্রয় ও বিক্রয় অবৈধ। তাই বুঝতেই পারছেন ডলার এনডোর্স্মেন্ট কেন করতে হয়?

২. ডলার এন্ডোর্সমেন্ট কেন করতে হয়

আর আপনার মনে হতে পারে আমি ডলার এন্ডোর্স কেন করব? আরে ভাই আপনি যখন বিদেশে ঘুরতে যাবেন তখন তো ডলার নিয়ে যেতে হবে তাই না? বাংলাদেশি টাকা নিয়ে তো আর সব খরচ মেটাতে পারবেন না কারণ বৈধভাবে ১০০০০ টাকার বেশি আপনি দেশ থেকে বিদেশে নিয়েও যেতে পারবেন না আবার বিদেশ থেকে নিয়ে দেশে ও ঢুকতে পারেবন না। রেফারেন্স  বাংলা ট্রিবিউন

৩. ডলার এন্ডোর্সমেন্ট করার নিয়ম/উপায়

তো আপনার মনে প্রশ্ন এখন ডলার এন্ডোর্সমেন্ট কোথায় করতে হয়, তাইনা? ডলার এনডোর্স্মেন্ট করার জন্য আপনাকে যেকোন ব্যাংক বা মানি এক্সচেঞ্জ এর নিকট যেতে হবে। নিচে এই দুই টাইপের প্রতিষ্ঠান থেকে কিভাবে এনডোর্স করবেন তা বিস্তারিত বলা হল। পাসপোর্ট এন্ড্রোসমেন্ট বা পাসপোর্টে এনডোর্স সবই এই ডলার এনডোর্স্মেন্ট। একেকজন একেক ডাকনামে ডাকে আরকি। 🙂

৩.১ ডলার এনডোর্সমেন্টের প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

ডলার এন্ডোর্স করতে করতে দেশভেদে/ব্যাংক বা মানি এক্সচেঞ্জভেদে নিম্নোক্ত কাগজপত্র লাগতে পারে

  • পাসপোর্ট এর ডাটা পেইজের ফটোকপি
  • ভিসার ফটোকপি (যে দেশের জন্য এন্ডর্স করবেন যদি সে দেশের ভিসা লাগে/থাকে)
  • এয়ার টিকেটের কপি
  • আর মানি এক্সচেঞ্জ এর দেয়া একটি ফর্ম পূরণ করতে হবে

৩.২ ব্যাংক

সরকারি বেসরকারি যেকোন ব্যাংক থেকেই আপনি ডলার এনডোর্স্মেন্ট করতে পারেন। তবে সাধারণত সরকারি সোনালি ব্যাংক থেকে করাটাই সুবিধাজনক ও বেশিরভাগ মানুষ করে থাকে। কারণ সোনালী ব্যাংকে একাউন্ট থাকা লাগে না।
আপনি পাসপোর্ট নিয়ে ব্যাংকে গিয়ে বললেই হবে যে আপনি ডলার কিনবেন। তাহলে ওরা আপনাকে ওইদিনের রেট অনুযায়ী টাকা হিসেব করে আর সার্ভিস ফি নিয়ে ডলার দিবে ও পাসপোর্টের শেষের দিকে পাতায় সিল মেরে দিবে। সাথে একটা কাগজ দিবে এটা হল ‘এনডোর্স্মেন্ট সার্টিফিকেট’।
সরকারি ব্যাংকের মধ্যে একমাত্র সোনালি ব্যাংকেই কোন একাউন্ট ছাড়াই শুধু পাসপোর্ট নিয়ে যে কেউ ডলার এনডোর্স করতে পারবেন। তবে অন্য সব সরকারি ব্যাংকে আপনার নিজের নামে একাউন্ট থাকা লাগবে। ঢাকাস্থ সোনালী ব্যাংকের লোকাল শাখা/হেড অফিস (শাপলা চত্বর) ও দিলকুশার কর্পোরেট শাখাতে ডলার এনডোর্স্মেন্ট করতে পারবেন।

সোনালী ব্যাংকে এন্ডোর্স করতে গেলে,
নতুন ইন্ডিয়ান ভিসা আবেদনের ক্ষেত্রে অবশ্যই ভিসা আবেদন ফর্মের প্রথম পাতার কপি, পাসপোর্টে নামের পাতার কপি, পাসপোর্টের শেষের আগের পাতার কপি এবং অরিজিনাল পাসপোর্ট নিয়ে যেতে হবে। শুধু পাসপোর্ট নিয়ে গেলে কাজ হবে না। ফি লাগবে ২০০-৩০০ টাকা। তবে ভিসা হওয়ার পরে ডলার নিতে গেলে শুধু পাসপোর্ট আর পাস্পোর্টের ফটোকপি নিয়ে গেলেই হবে।

আর বেসরকারি ব্যংকে একটু ঝামেলা আছে। ডলার সাধারণত লোকাল শাখাগুলোতে দেয় না। লোকাল শাখা থেকে একটা ফরোয়ার্ডীং লেটার নিয়ে ব্যাংকের ঢাকাস্থ মেইন ব্রাঞ্চ বা ‘ফরেইন এক্সচেঞ্জ’ শাখা থেকে ডলার এনডোর্স করতে হবে।
আমার ভাই ডাচ-বাংলা ফরিদপুর শাখা করাইছিল। সে ওখান থেকে ফরোয়ার্ডীং লেটার নিয়ে এসে ঢাকার ডাচ-বাংলার মতিঝিলের ফরেইন এক্সচেঞ্জ শাখা থেকে ডলার নিয়েছিল। তার ইন্ডিয়ান ভিসা আগেই হয়ে গিয়েছিল, তাই আমি তখন জানলে মানি এক্সচেঞ্জ থেকেই ডলার নিতাম। এখন মানি এক্সচেঞ্জ থেকেই নিই যখন লাগে।তাই আমি পরামর্শ দিব আপনি আগে আপনার ব্যাংকে যোগাযোগ করে দেখুন তাদের প্রসেস কেমন।
আর আমার জানামতে প্রাইভেট ব্যাংকের মধ্যে সিটি ব্যাংকেও একাউন্ট ছাড়া ডলার এন্ডোর্সমেন্ট করা যায়।

৩.৩ মানি এক্সচেঞ্জ

আর মানি এক্সচেঞ্জ থেকে ডলার কেনা বা এনডোর্স করা খুবই সহজ ও ঝামেলা মুক্ত। আপনি শুধু পাসপোর্ট নিয়ে গেলেই হবে ওরা ওই ব্যংকের মতই ওইদিনের রেট অনুযায়ী টাকা হিসেব করে আর সার্ভিস ফি নিয়ে ডলার দিবে। তবে ওরা আগে জিগ্যেস করে ভিসা আছে কিনা, কারণ অনেকেই আবার ব্যাংক স্টেটমেন্ট না দিয়ে ডলার এনডোর্স্মেন্ট দিয়ে ইন্ডিয়ান ভিসা আবেদন করে। কিন্তু এখন আর মানি এক্সচেঞ্জ এর ডলার এনডোর্স্মেন্ট দিয়ে ইন্ডিয়ান ভিসা আবেদন করা যায় না। তাই মনে রাখবেন ইন্ডিয়ান ভিসা আবেদন করতে ব্যাংক স্টেটমেন্ট বা কোন ব্যাংকের ডলার এনডোর্স্মেন্ট লাগবে।
মানি এক্সচেঞ্জ থেকে আপনি এনডোর্স্মেন্ট ছাড়াই ডলার কিনতে পারবেন। যদিও ব্যাপারটা আমার মনে হয় অবৈধ তারপরেও ওরা করে। অবশ্য আপনার লাভ হল আপনার প্রায় ২০০-৩০০ টাকার মত বেচে যাবে। তাই আপনি চাইলেও ওরা এই ফির বিনিময়ে পাসপোর্টের শেষের দিকে পাতায় সিল মেরে দিবে ও সাথে এনডোর্স্মেন্ট সার্টিফিকেট দিবে। তবে সাথে বলে দেই এনডোর্স্মেন্ট ছাড়া ডলার কেনা অবৈধ আর অনেক সময় বর্ডারে এনডোর্স্মেন্ট সার্টিফিকেট দেখতে চায়।

ডলার এন্ডোর্সমেন্ট সিল
পাসপোর্টের শেষ পাতায় এন্ডোর্সমেন্ট সিলসহ বিস্তারিত
ডলার এন্ডোর্সমেন্ট সার্টিফিকেট
মানি এক্সচেঞ্জ থেকে পাওয়া ডলার এন্ডোর্সমেন্ট সার্টিফিকেট

৩.৪ ক্রেডিট/ডেবিট কার্ড এন্ডোর্সমেন্ট

আপনার যদি ডুয়েল কারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল ক্রেডিট বা ডেবিট কার্ড থেকে থাকে তাহলে আপনি এই কার্ডের জন্যও এন্ডোর্সমেন্ট করতে পারবেন। আর কার্ড না থাকলে কম খরচে ডেবিট কার্ড করে নিতে পারেন।
প্রায় সব ব্যাংকেরই এমন ডেবিট কার্ড আছে। তবে এর মাঝে আমাদের দেশে সবচেয়ে জনপ্রিয় হচ্ছে ইস্টার্ন ব্যাংকের একুয়া কার্ড। তবে এখন আর ইবিএল একুয়া কার্ড দিচ্ছে না, এর বদলে একই টাইপের লাইফস্টাইল কার্ড দিচ্ছে। আমি সেদিন লাইফস্টাইল কার্ড নিলাম।
ইবিএল লাইফস্টাইল কার্ড এর বিস্তারিত

৪. ইন্ডিয়ান ভিসার ডলার এনডোর্স

ইন্ডিয়ান ভিসার ডলার এনডোর্স এর ব্যাপারে উপরেই বলেছি। আপনি যদি ইন্ডিয়ান ভিসা আবেদন করার জন্য ডলার এনডোর্স করতে চান তাহলে মানি এক্সচেঞ্জ থেকে করালে হবে না। যেকোন ব্যাংক থেকে করাতে হবে। ভিসা আবেদনের জন্য কমপক্ষে ১৫০ ডলার এনডোর্স করতে হবে। আর ব্যাংক একাউন্ট থাকলে ব্যাংক স্টেটমেন্ট দিয়ে করুন।
আপডেটঃ আপনাদের জন্য সুখবর হচ্ছে এখন আইভিএসি ঢাকা ও আইভিএসি চট্টগ্রামে সকাল ৯.০০ টা থেকে বিকাল ৪.০০ টা পর্যন্ত  স্টেট ব্যাংক অফ ইন্ডিয়ার বুথে আন্তর্জাতিক ভ্রমণ কার্ড এবং ক্যাশ ডলার এন্ডোর্স্মেন্ট করতে পারবেন।
যমুনা ফিউচার পার্কের স্টেট ব্যাংক অফ ইন্ডিয়াতে ডলার এন্ডোর্স করলে তারা ক্যাশ ডলার দিবে না, শুধুমাত্র তাদের ট্রাভেল কার্ড দিবে। এবং এজন্য তারা এক্সট্রা প্রায় ১৫০০ টাকা চার্জ রাখবে। ১৫০ ডলার এন্ডোর্স করতে প্রায় ১৪৪৭০ টাকা (এক্সাক্ট এমাউন্ট খেয়াল নাই, এরকমই হবে) নিয়ে যেতে হবে। সূত্রঃ Samiul ভাই

৫. ডলার এনডোর্সমেন্ট সংক্রান্ত বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা

আচ্ছা আপনি কি জানতে চাননা আমাদের সকল ব্যাংকিং ও মূদ্রা ব্যাবস্থা নিয়ন্ত্রণকারী ব্যাংক ডলার কেনাবেচা নিয়ে কি কি নির্দেশনা দিয়ে রাখছে? চলুন সংক্ষেপে জেনে নিই সবচেয়ে দরকারী বিষয়গুলো।

৫.১ আমি কত ডলার এনডোর্স করতে পারব?

আমরা সাধারণত বিদেশ কেন যাই? ভ্রমণ, চিকিৎসা বা ব্যবসার জন্য তাই না? তাহলে জেনে নিন কোন বিষয়ের কি লিমিট।

৫.১.১ বিদেশ ভ্রমণ

ঘুরতে যাবেন? খুব মজা তাই না? কিন্তু কত ডলার নিতে পারবেন? এই সম্পর্কে ২০২০ সাল থেকে চালু হওয়া নতুন আইনে বলা আছে কোন ব্যক্তি এক বছরে সর্বোচ্চ ১২,০০০ (বার হাজার) ইউ এস ডলার বা সমমানের বৈদেশিক মূদ্রা এনডোর্স করতে পারবেন।
পূর্বে এই বার হাজার ডলারের মধ্যে একটু শর্ত ছিল। তখন আপনি সার্কভুক্ত দেশ এবং মিয়ানমার এর জন্য  ৫,০০০ ইউ এস ডলার বা সমমূল্যের বৈদেশিক মুদ্রা। আর সার্কভুক্ত দেশ এবং মিয়ানমার ব্যতিত অন্যান্য দেশ এর জন্য ৭,০০০ ইউ এস ডলার বা সমমূল্যের বৈদেশিক মুদ্রা এনডোর্স করতে পারতেন। কিন্তু ২০২০ থেকে দেশ বা অঞ্চলের এই নিয়ম নেই। এখন প্রাপ্তবয়স্করা প্রতিবছর ১২,০০০ ডলার ও ১২ বছরের কম বয়সীরা এর অর্ধেক মানে ৬,০০০ ডলার এন্ডর্স করতে পারবেন।

সুত্রঃ বাংলাদেশ ব্যাংকের সার্কুলার

৫.১.২ চিকিৎসাজনিত

চিকিৎসার জন্য তো বেশি ডলার দরকার হয়। তাই এটি ব্যাংক থেক করাতে হয়। আর এর জন্য চিকিৎসা সংক্রান্ত প্রয়োজনীয়  কাগজপত্র দেখিয়ে ১০,০০০ (দশ হাজার) ইউ এস ডলার বা সমমূল্যের বৈদেশিক মুদ্রা এনডোর্স করতে পারবেন। তবে এর চেয়ে বেশি দরকার হলে ব্যাংকের সাথে যোগাযোগ করলেই তারা সব ব্যাবস্থা করে দিবে।

ডলার এন্ডর্সোমেন্ট চিকিৎসা

৫.১.৩ ব্যবসা

ব্যবসার ব্যাপার আলাদা। ব্যবসার জন্য আপনি বিদেশে গেলে আপনার বিদেশে থাকা খাওয়ার খরচ কিন্তু আপনি আপনার ব্যক্তিগত ভ্রমনকোটা থেকেই পূরণ করবেন। কিন্তু মালপ্ত্র কেনেকাটার পেমেন্টের জন্য এলসি করতে হয়। এই ব্যাপারে এখনো বেশি কিছু জানি না তা জানাতে পারছি না। আর এই পোস্ট প্রধানত ভ্রমণকারীদের জন্য তাই দরকারো হবে না। তারপরেও এলসি সম্প্ররকে জানতে এই লিংকে ক্লিক করুণ।

৬. সচরাচর জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন ও উত্তর

ডলার কোথায় থেকে কিনব বা ডলার কেনার উপায় কি?

ডলার কিনতে হয় মানি এক্সচেঞ্জ বা ব্যাংক থেকে। পাসপোর্ট এ এন্ডোর্স সাপেক্ষে মানি এক্সচেঞ্জ বা ব্যাংক থেকে ডলার কেনা যায়। তবে মানি এক্সচেঞ্জ থেকে ডলার কিনতে এন্ডর্স লাগে না (যদিও আইনত এভাবে করা যাবে না তবুও এটাই প্রচলিত)।

ডলার ভাঙানোর নিয়ম কি?

ডলার ভাঙানোর সবচেয়ে সহজ উপায় হচ্ছে আপনার নিকটস্থ কোন মানি এক্সচেঞ্জে গিয়ে ভাঙ্গিয়ে নেয়া। এতে কোন কাগজপত্র সাধারণত লাগে না ও ঝামেলামুক্ত।

বাংলাদেশে আজকের ডলার রেট কত?

এটার উত্তর আগের প্রশ্নের মতই। গুগল থেকে একটা ধারণা নিতে পারেন। এছাড়া বাংলাদেশ ব্যাংকের এই লিংক থেকে আপডেট রেট জানতে পারেন। এছাড়া নির্দিষ্ট ব্যাংকের সাইট থেকেও সেই ব্যাংকের নিজস্ব রেট জানতে পারবেন।

বিদেশি টাকা কোথায় ভাঙ্গানো যায়?

বিদেশি টাকা ভাঙানোর সবচেয়ে সহজ উপায় হচ্ছে আপনার নিকটস্থ কোন মানি এক্সচেঞ্জে গিয়ে ভাঙ্গিয়ে নেয়া। এতে কোন কাগজপত্র সাধারণত লাগে না ও ঝামেলামুক্ত।

ডলার রেট কত?

ডলারের রেট দেখুন গুগলে এই লিংকে ক্লিক করে। তবে এটা হল মিড মার্কেট রেট। আপনি ক্যাশ ডলার কিনতে গেলে ধরে রাখতে পারেন এই রেটের চেয়ে ১-২ টাকা বেশি দিয়েই কিনতে হবে।

শেষকথা

ডলার এন্ডোর্সমেন্ট নিয়ে আমার মনে যেসব প্রশ্ন এসেছে তার উত্তর দেয়ার চেষ্টা করেছি। তারপরেও আরো কোন প্রশ্ন থাকলে করুন। আমি উত্তর দিব। প্রশ্নের জন্য সাইটের মেইন কমেন্ট বক্সে প্রশ্ন করলে আমার কাছে ইমেইলে নোটিফিকেশনে আসবে তাই দ্রুত উত্তর দিতে পারব। আর ফেসবুক কমেন্ট করলে আমাকে ম্যানুয়্যালি চেক করতে হয়, তাই একটু দেরি হতে পারে।
আর আপনার কাছে যদি আপডেট তথ্য থাকে  অথবা কোন তথ্য ভুল মনে হয় তাহলে দয়া করে কমেন্ট করে জানান, আমি আপডেট করব। এতে সবারই উপকার হবে। আমি প্রপার ক্রেডিট দেয়ার চেষ্টা করব।
অনেক ধন্যবাদ মনোযোগ দিয়ে পড়ার জন্য। 🙂


নোটিশঃ সম্পুর্ন লেখা কপি করা নিষেধ। কোথাও কোন বিশেষ অংশ সাহায্যের জন্য দিতে পারেন তবে অবশ্যই ক্রেডিট হিসেবে এই পোস্টের লিংক দিবেন। অনেক সময় দিয়ে আপনাদের সুবিধার্ধে এই লেখাটি লিখা হয়েছে, তাই আশা করব কপি পেস্ট থেকে বিরত থেকে লেখকের কষ্টের মূল্য দিবেন। 

Tags:

Share:

Leave A Reply

You May Also Like

কিছু কমন প্রশ্ন উত্তর: প্রশ্ন: কীওয়ার্ড এর সার্চ ভলিউম তো একেক টুলসে একেক রকম দেখায়। সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য কোনটা? উত্তর: Google...
কিভাবে কম্পিটিশন অ্যানালাইসিস করবেন? কম্পিটিশন অ্যানালাইসিস করার কয়েকটা পদ্ধতি আছে। অনেকে এক্ষেত্রে নিজেই নিজের জন্য বিভিন্ন পদ্ধতি বা টেকনিক বা...
কিভাবে কীওয়ার্ড আইডিয়া পাবেন: কীওয়ার্ড আইডিয়া নেওয়ার জন্য অনেকে অনেক ধরনের টেকনিক করে থাকে। তার মধ্যে কয়েকটি টেকনিক হলো: ১।...
কীওয়ার্ড রিসার্চ হচ্ছে যেকোনো ধরনের সার্চ ইঞ্জিন বেজড অনলাইন মার্কেটিং স্ট্র্যাটেজির জন্য একটি অত্যন্ত গুরুত্বর্পূণ বিষয়। আর কেন জানি আমরা...